Posts

সকালের স্বাস্থ্যকর নাস্তার আইটেম

Image
  সকালের স্বাস্থ্যকর নাস্তার আইটেম সকালের হল দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার। এটি শরীরকে দিনের কাজের জন্য প্রস্তুত করে এবং শক্তি জোগায়। কিছু স্বাস্থ্যকর নাস্তার আইটেম:  * ডিম: ডিম প্রোটিনের একটি চমৎকার উৎস। আপনাকে দীর্ঘক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরা রাখে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে।  * ওটস: ওটসে ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ প্রচুর পরিমাণে থাকে। এটি হজম শক্তি বাড়ায় এবং কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।  * দই: দইতে প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিক থাকে, যা আপনার অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। আপনি দইয়ে ফল, বাদাম বা মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।  * ফল: ফলে ভিটামিন, খনিজ পদার্থ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে থাকে। আপনি আপেল, কলা, বেরি বা অন্য কোন ফল খেতে পারেন।  * সবজি: সবজিতে ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ প্রচুর পরিমাণে থাকে। আপনি সবজি দিয়ে ওমলেট, স্যান্ডউইচ বা স্মুজি তৈরি করে খেতে পারেন।  * বাদাম: বাদামে প্রোটিন, ফ্যাট এবং ফাইবার প্রচুর পরিমাণে থাকে। আপনি বাদাম, বাদাম মাখন বা বাদাম দুধ খেতে পারেন।  * সবুজ চা: চায়ে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণ...

রাইস কুকার ব্যবহারের সঠিক নিয়ম

Image
  ব্যবহারের সঠিক নিয়ম রাইসকুকার ব্যবহার খুবই সহজ। তবে সঠিকভাবে ব্যবহার করলে ভাত হবে আরো সুস্বাদু। আসুন জেনে নিই কীভাবে:  * চাল পরিমাণ: প্রথমে রাইসকুকারের মাপ অনুযায়ী চাল নিন। সাধারণত কাপ দিয়ে পরিমাণ মাপা হয়।  * পানি পরিমাণ: চালের পরিমাণ অনুযায়ী পানি দিন। রাইসকুকারের বাইরে সাধারণত একটি চার্ট থাকে, যেখানে চাল ও পানির অনুপাত দেওয়া থাকে।  * ভিজিয়ে রাখা: চালকে পানিতে ভিজিয়ে রাখলে ভাত আরো নরম হয়। তবে এটি বাধ্যতামূলক নয়।  * সুইচ অন: ঠিকঠাকভাবে রাখার পর রাইসকুকারের সুইচ অন করুন।  * কুকার বন্ধ: ভাত রান্না হয়ে গেলে কুকার নিজে থেকে বন্ধ হয়ে যাবে।  * ফুটো: ভাত রান্নার সময় যদি পানি ফুটে ওঠে, তবে চিন্তার কোন কারণ নেই। এটি স্বাভাবিক। কয়েকটি অতিরিক্ত টিপস:  * ভাতের ধরন: বিভিন্ন ধরনের চালের জন্য পানির পরিমাণ ভিন্ন হতে পারে।  * গরম রাখা: অনেক রাইসকুকারে গরম রাখার সুবিধা থাকে।  * পোড়া: যদি ভাত পোড়া হয়ে যায়, তবে পরবর্তীতে কম পানি দিন।  * স্বাস্থ্যকর ভাত: সাদা চালের পরিবর্তে বাদামী চাল ব্যবহার করলে ভাত হবে আরো স্বাস্থ্যকর। মনে রাখবেন:  * রাইসকুক...

গোলাপ ফুলের পাকোড়া

Image
গোলাপ ফুলের পাকোড়া: অনন্য স্বাদের রেসিপি গোলাপ ফুলের পাকোড়া হল একটি অস্বাভাবিক, কিন্তু অত্যন্ত সুস্বাদু খাবার। গোলাপের সুগন্ধি এবং বেসনের মিষ্টি স্বাদ মিলে এই পাকোড়াটি একটি অনন্য স্বাদ উপহার দেয়। দরকারি উপকরণ:  * গোলাপের ফুল: ১০-১২টি  * বেসন: ১ কাপ  * লবণ: স্বাদমত  * হলুদ গুঁড়ো: ১/৪ চা চামচ  * মরিচ গুঁড়ো: ১/২ চা চামচ  * বেকিং পাউডার: ১/৪ চা চামচ  * তেল: ভাজার জন্য প্রস্তুত প্রণালী:  * ফুল প্রস্তুত করা: গোলাপের ফুল গুলো ধুয়ে পরিষ্কার করে পাপড়ি গুলো আলাদা করে নিন।  * ব্যাটার তৈরি করা: একটি পাত্রে বেসন, লবণ, হলুদ গুঁড়ো, মরিচ গুঁড়ো এবং বেকিং পাউডার নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে ঘন ব্যাটার তৈরি করুন।  * ভাজা: গরম তেলে গোলাপের পাপড়ি গুলো ব্যাটারে ডুবিয়ে ভাজুন। বাদামি রঙ হওয়ার পর তুলে নিন। সাজানো: তৈরি পাকোড়া গুলো চাটনি বা সসের সাথে পরিবেশন করুন। কিছু টিপস:  * গোলাপের ফুল ছাড়াও আপনি অন্যান্য ফুল যেমন কুমড়ো ফুল, বাঁধাকপির ফুল ইত্যাদি দিয়েও এই পাকোড়া তৈরি করতে পারেন।  * ব্যাটারে আপনার পছন্দমতো অন্যান্য মসলা যোগ করতে পার...

বিভেদের মাঝে ঐক্য

Image
  বাংলাদেশ জনগন নানা সংঘাত, দুরযোগ মোকাবের করে বেচে থাকে। কিছু বিষয় প্রকৃতিক, আবার কিছু দুরযোগ মানুষ নিজেরাই এর জন্য দায়ী। বিভিন্ন সময় তারা দেখিয়েছেন দুরযোগ মোকাবেলার সক্ষ্মতা, বাংলাদেশের জনগন বিপদের সময় নিজেদের পরচয় দিয়ে থাকে বিপদে আপদে ঘুরে দারাতে জানে।যত বেসি বিপদ আসবে তত বেশি তারা ঐক্যবদ্ধ হয়।সাম্প্রতিক সময়ে এই বিষয়টা আরও বে স্পষ্ট। সাম্প্রতিক বন্যায় দেশের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। জাম মালের অনেক ক্ষতি সাধন হয়েছে। তবে এর থেকে আমাদের একটা সম্পতির বিষয় লক্ষ করা যাচ্ছে। মুসলিমরা মন্দিরে আশ্রয় নিচ্ছে। আবার হিন্দুরা মসজিদে আশ্রয় নিচ্ছে।পাহার থেকে নেমে এসে বদ্ধ ভিক্ষুরা মানুষের সাথে মিশে উদ্ধার কাজে অংশ নিচ্ছে, এ যেন নতুন এক বাংলাদেশ, এমন অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের এর আগে কেউ কখুনো দেখে নাই। দেশের এই বিপদে সবাই সবাইকে সহযোগিতার হাত বারিয়ে দিচ্ছে।সকলেই যে যার যার অবস্থান থেকে সাহায্য করছে। তরুণ প্রজন্ম নিজেদের কতব্য বুঝে নিতে শুরু করছে। যারা বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক বানাতে চেয়েছিল, তারা এখুন বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক রুপ দেখছে। এই বিভেদ থেকে ঐক্য পরিলক্ষিত হচ্ছে। এ যেন নতু...

ভারতপন্থি মিডিয়ায় কারসাজির

Image
আমরা অনেক আগে থেকেই একটা কথা শুনে থাকি, উজান থেকে নেমে আসা পানিতে আমাদের দেশের বিভিন্ন অঞ্চল প্লাবিত হওয়ার কথা। উজান বলতে কি বুঝায়, উজান কি? আমাদের দেশের উজানে কারা এই কথা সজাশুজি বলা হয় না। আমাদের দেশের বেশিরভাগ সিমানা জুরে রয়েছে ভারত। এই কথা বলা হয় না ভারত থেকে নেমে আসা পানিতে বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এটাই ভারতপন্থী মিডিয়ার কারসাজি।তারা খুব গভির ভাবে মানুকে বোকা বানানোর চেষ্টা করে। তারা সাথারন মানুষকে আবেগ নিয়ে খেলা করে। তারা মানুষকে ভারতের বিরুদ্ধে দার করাতে চায় না।তারা মানুকে ভারত বিরধী বিষয়গুলো তুলে ধরতে চায় না। দির্ঘ দিনের অরাজকতার  এই অমানবিক ভারতপন্থী, এক দুই দিনের না, দিঘদিন ধরে চলে আসছে।  সাম্প্রতিক সময়ে প্রকট আকার ধারন করছে। ভারতে শুধু নিয়েই যাচ্ছে বাংলাদেশ থেকে,দিতে রাজি না। সব সময় ভারত তাদের দিকে তাকিয়েছে, বাংলাদেশের দিকে না।  অভিন্ন সিমানা বরাবর নদীর উপর বাধ দিয়ে শুধু নিজেরাই লাভবান হয়েছে। আর বাংলাদেশ পেয়ের অতি খরা, আর অতি বন্যা।  তবে এসব বিষয় নিয়ে ভারতপন্থী মিডিয়া সব সময় চুপ থেকেছে।তবে এখুন জনগণ অনেক বেসি সচেতন, তার মিডিয়ার এই কারসাজি আর মেনে ...

কেন এত ভারত বিরধী মনভাব?

Image
দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ ভারত বিরধী মনভাব দেখা যাচ্ছে। এই প্রবনতা দিনে দিনে তিব্র হচ্ছে।সাধারণ জনগণের মঝেও এই প্রবনতা বিদ্যমান। কিন্তু কেই এই ভারত বিরধী মনভাব আজকে সেই বিষয়ে আলোচনা করবো।    ভারত বিরধী মনভাব এর কারন হিসেবে দেখে যাই, ভারতীয় রাজনৈতিকদের একচেটিয়া প্রভাব বিস্তার এর চিন্তা ভারত বিরধী মনভাব জন্মায়। তারা এ দেশের জনগণের উপর প্রভাব বিস্তার করতে চাই। তারা এ দেশের জনগণের উপর প্রভুত্ব বিস্তার করতে চাই। জনগণের থেকে সরকার কে বেশি প্রাধান্য দেয়। তারা জনগণের ইচ্ছের থেকে সরকারে ইচ্ছেকে বেশি গুরুত্ব দেয়। ভারতীয় শাসকদের বেশি লাভবান হওয়া চিন্তা সব যাইগাই বিভেদ তৈরি করে। সব যাইগাই তারা নিতে চাই দিতে চাই না। তারা জনগণের মনের ভাব বুঝতে পারেনি। জনগণের থেকে সরকার বড় ভারতীয় রাজনৈতিক, বিশেষ করে মোদি সরকার জনগণের থেকে শেখ হাসিনা সরকার কে বেশি প্রধান্য দিয়েছে। যার ফলে জনগণের মাঝে তীব্র ক্ষবের জন্ম দেয়।শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর এই বিদ্যেশ আরো বেরে যাই।  এখুন সব যাইগাই ভারত বিরধী মনভাব স্পষ্ট। 

ত্রান ব্যবস্থাপনার অভাব

  ত্রান সামগ্রী ব্যবস্থাপঅনার অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে,জনাগনের অনুদানের টাকা সঠিক ব্যবহার হচ্ছে না। ৫০ হাজার টাকা সংগ্রহ করে একটা গাড়ি নিয়ে ৬ জনের টিম গিয়ে ৩০ হাজার টাকা ভাড়ায় খরচ করে ২০ হাজার টাকা ত্রাণ সহায়তা দেওয়ার বিষয়টা খুবই বিব্রতকর, কারণ এদেশে অসংখ্য ট্রাস্টেড জায়গা আছে টাকা দেওয়ার। সেগুলোতে দিয়ে দিলেই হয়। কিন্তু তা না করে এই বন্যাট্যুর খুবই বিরক্তিকর! আর যদি যাওয়ার ই হয় যাওয়া-আসা থাকা-খাওয়া এগুলো নিজেদের টাকায় করলে ভালো হয়। না পারলে সংগ্রহকৃত টাকা গুলো কোন ট্রাস্টেড ফান্ড বা যারা অলরেডি ওখানে আছে ট্রাস্টেড তাদের দিয়ে দিলে ভাল হয়। মনে রাখবেন, আপনার একজনের আসা-যাওয়া ও থাকা-খাওয়ার খরচ দিয়ে একটি পরিবারের খাবারের ব্যবস্থা হয়ে যাবে।